জেসমিন আক্তার জেসিয়া :
কক্সবাজারের মতো প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে খেলতে যাবে বিভাগীয় পর্যায়ে মাহবুবা ইয়াছমিন রিফা। শেখ কামাল ২য় বাংলাদেশ যুব গেমস এ এথলেটিক্স এ প্রথম হয়েছে সে।যদি ও রিফা একজন ফুটবল খেলোয়াড়।
বাংলাদেশের মেয়েরাও যে ফুটবল পায়ে মাঠ কাঁপাতে পারেন, ক্রিকেট ব্যাট হাতে ছক্কা হাঁকাতে পারেন, ভারোত্তোলনে আন্তর্জাতিক আসরকে উল্লসিত করতে পারেন—সেটি এক দশকেরও বেশি সময় আগে ভাবা যেত না।
কক্সবাজার শহরের নারী খেলোয়াড়ের প্রসঙ্গে এলেই কক্সবাজার জেলা একাডেমীতে অধ্যয়নরত মাহবুবা ইয়াছমিন রিফার কথা উঠে আসে। সে শহরের পুর্ব কলাতলী চন্দ্রিমামাঠে প্রান্তিক পরিবারে বসবাস করে। যার আশা তার পরিবার এবং দেশকে ভালো খেলে উপহার দিতে চান।
এদিকে তার এতদুর এগিয়ে আসার পেছনে একমাত্র অনুপ্রেরণা তার মায়ের। রিফার মা বলেন, রিফা ছোট বয়সে তার বাবা মারা যাওয়ার পর পুরো পরিবারকে সামলানো খুব একটা সহজ ছিল না। তবে প্রত্যাশা করেন রিফা একদিন দেশসেরা খেলোয়াড় হবে এবং সকলের কাছে সহযোগীতা কামনা করছি।
এদিকে জেলা একাডেমীর প্রশিক্ষক খালেদ হোসেন জানান, ক্রীড়াঙ্গনে মেয়েদের অংশীদারিত্ব বাড়ছে তাই তাদের প্রতিভা ও সম্ভবনার যথাযথ পরিচর্যা দরকার।